ঢাকাFriday , 25 July 2025
  1. অন্যান্য
  2. অর্থনীতি
  3. আইন বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. ক্যাম্পাস
  6. খেলাধুলা
  7. গণমাধ্যম
  8. জনপ্রিয় সংবাদ
  9. জাতীয়
  10. বিনোদন
  11. রাজধানী
  12. রাজনীতি
  13. সারাদেশ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা কার্যালয়ে কর্মরত অফিস সহকারী কোহিনুর আক্তারের অবৈধ সম্পদের পাহাড়, 

admin
July 25, 2025 8:30 am
Link Copied!

ধামরাই উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা কার্যালয়ে কর্মরত অফিস সহকারী কোহিনুর আক্তারের অবৈধ সম্পদের পাহাড়, 

 

নিজস্ব প্রতিনিধি 

 

সাভার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক কোহিনুর আক্তারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়ার অভিযোগ উঠেছে। তিনি ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর, সাভার উপজেলায় ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতিমন্ত্রী ডাঃ এনামুর রহমানের রাজনীতিক এপিএস ডা. মোঃ শামীম আহম্মেদ এর সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তোলেন এবং তার বাসায় বসবাস শুরু করেন। এপিএস ডা. শামীমের মাধ্যমে প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমানের সাথে ঘনিষ্টতা তৈরি হয়। বর্তমানে ধামরাই উপজেলায় কর্মরত আছেন।

 

বিশ্বস্ত গোপন সূত্রে জানা যায়: প্রতিমন্ত্রীর সাথে ঘনিষ্টতা সুবাদে কোহিনুর আক্তার হয়ে উঠেন বেপরোয়া। তিনি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে তোয়াক্কা না করে দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে নিজের অবৈধ সম্পদের পরিমাণ বাড়িয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

 

 কোহিনূরের দুর্নীতি ও অপকর্মের মাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ার পর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা নিজেই সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগও করেছেন বলে যায় যায়।

অনুসন্ধানে জানা যায়, কোহিনূর আক্তার দুর্নীতির টাকা দিয়ে ঢাকা মোহাম্মদপুর এলাকায় ক্রয় করেছেন ৫ (পাঁচ) কাঠার একটি প্লট। ঢাকার মিরপুর জনতা হাউসিংয়ে ক্রয় করেছেন বিলাসবহুল ফ্ল্যাট। এমনকি দ্বিতীয় স্বামীকে ৪৫ লক্ষ টাকার মূল্যে এফ প্রিমিও গাড়ি ক্রয় করে উপহার দেন। এই গাড়িই ব্যবহার করে আসছেন এবং নামে বেনামে আরও প্লট এবং জমি ক্রয় করে রেখেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। 

 

অভিযোগ রয়েছে যে, এলাকার জনগণ জানিয়েছেন, এই অনিয়মের কারণে একদিকে যেমন সরকারি অফিসের কার্যক্রমে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে, অন্যদিকে কোহিনুর আক্তারের মাধ্যমে একের পর এক দুর্নীতি সংঘটিত হয়েছে। এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে স্থানীয় প্রশাসনের কাছে সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানিয়েছেন এবং অবিলম্বে কোহিনুর আক্তারের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ারও আহ্বান জানান।

 

মুঠোফোন কোহিনুর সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে ফোন কেটে ব্লক করে দেয়। বারবার চেষ্টা করেও এই ব্যাপারে কিছুই বলতে নারাজ।