নিজস্ব প্রতিনিধি
বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর এর জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পত্তি অর্জনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। মোঃ জালাল আহমেদ, পিতা: মোঃ আব্দুল খালেক, মাতা মোছাঃ হোসনের আরা বেগম, এনএইডি নাম্বর-১৯৯১৪৭১৫১২৪০০০০০৯, টিআইএন নাং-৫২১৩৩৯৪৩১৬২৭ সাবেক সহকারী প্রকৌশলী, বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে দীর্ঘ ০৬ বছর প্রেষণে কর্মরত ছিলেন। অতিসম্প্রতি দুর্ণীতির অভিযোগে ত্রাণ মন্ত্রনালয় এর ০৫ মে ২০২৫ তারিখের ৫১,০১,০০০০,৪২০,১৯,০০১,২৩,৫০
স্মারকে তাকে যশোর জেলার ঝিকরগাছা উপজেলায় বদলী করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে ০৮ মে ২০২৫ খ্রি. তারিখে প্রকল্প অফিস হতে তাকে অবমুক্ত করা হলে অসৎ উদ্দেশ্যে একই তারিখে মিথ্যা অসুস্থতা দেখিয়ে ছুটির আবেদন জমা দিয়েছেন। জুন মাসে প্রকল্পের অর্থ ছাড় করে অঢেল অর্থ উপার্জন ও বদলী ঠেকানোর জন্য জোড় তদবির চালিয়ে গেছেন ।
জনাব জালাল আহমেদের মূলপদ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা হলেও আপন বড় ভাই ঝিনাইদহ যুবলীগের প্রভাবশালী নেতা হওয়ায় সাবেক ফ্যসিষ্ট সরকারের প্রধনমন্ত্রীর একান্ত সহকারী সচিব-২ জনাব গাজী হাফিজুর রহমান লিকুর প্রভাব খাটিয়ে অধিদপ্তরে দলীয় প্রভাব বিস্তার করে বিভিন্ন প্রকল্পের টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বিশাল সিন্ডিকেট তৈরি করেন। অধিদপ্তরে পোষ্টিং হওয়ার পর থেকে তার অবৈধ অর্থের ভাগ্যের চাকা খুলতে শুরুকরে। দলীয় প্রভাব থাকায় অল্প দিনে গড়ে তোলেন পাহার সমান সম্পদ। ইতোপূর্বে বিভিন্ন অভিযোগ দেওয়া হলেও অদৃশ্য কারণে সেগুলো গায়েব হয়ে যায়। প্রধান কার্যালয়ে কর্মকালীন সময়ে তার অর্জিত সম্পদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য অবৈধ সম্পদের আংশিক বিবরন দেয়া হলো।
যেমন:- খিলক্ষেত লেকসিটি কনকর্ডে ০২ টি বিলাশবহুল ফ্ল্যাট (বিল্ডিং সুরভী, ফ্ল্যাট-ইবি-১)। ফ্লাট ০২টির আনুমানিক মূল। ৩.০০,০০,০০০/- (তিন কোটি) টাকা।
ঢাকার অভিজাত আবাসন উত্তরা রুপায়ন সিটিতে একটি ২২০০ স্কায়ার ফিটের আলিশান ফ্লাট। যাহার আনুমানিক মূল্য ২,৫০,০০,০০০/ (দুই কোটি পঞ্চাশ লক্ষ) টাকা
রাজউক পূর্বাচলে ০৫ কাঠা আয়তনের ০৪ নং সেক্টরের ৪০৩ নং রোডে ১৯ নম্বর প্ল্যুট। যাহার আনুমানিক মূল্য ৫,০০,০০,০০০/- (পাঁচ কোটি) টাকা। নিজের আয়কর ফাইল এ অর্থের উৎস না থাকায় বিগত ১০/০৯/২০২৩ খ্রি. তারিখের ১২২৬৬ নং হস্থান্তর দলিল মূলে তার পিতা জনাব মোঃ আব্দুল খালেকের নামে প্লটটি ক্রয় করেন। মাত্র ০৬ (ছয়) মাসের ব্যবধানে তার পিতার নিকট থেকে ২৭/০৩/২০২৪ খ্রি. তারিখের ৩২৭৬ না হেবা দলিল মূলে প্লটটির মালিকানা অর্জন দেখিয়ে নিজের আয়কর নথিতে আন্তরভূক্ত
করেন।
উল্লেখ্য জনাব মোঃ জালাল আহমেদের পিতা বিমান বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ৩য় শ্রেণীর কর্মচারী ছিলেন। তিনি কিভাবে ০৫ (পাঁচ) কোটি টাকা মূল্যের প্ল্যুটটি ক্রয় করেন তা সহজেই অনুমেয়।
8) রাজউক পূর্বাচলে ০৩ নং সেক্টরে ১০ কাঠা প্ল্যুট ও প প্ল্যুটের উপর নির্মিত রিসোর্ট এর আংশিক মালিকানা (রোড-১০২, প্ল্যুট নং ৬০ ও রোড-১০২/এফ, প্ল্যুট নং ০০২)। যাহার আনুমানিক মূল্য ১,৫০,০০,০০০/(এক কোটি পঞ্চাশ লক্ষ) টাকা।
৫) খুলনা বিভাগীয় শহরে অভিজাত আবাসিক এলাকায় ০৫ কাঠার প্ল্যুটটি। যাহার আনুমানিক মূল্য ১৫০,০০,০০০/- (এক কোটি পঞ্চাশ লক্ষ) টাকা।
৬) একটি প্রাইভেট গাড়ী যাহার নং ঢাকা মোট্রো-৭-২০-০৭৬৩। যাহার আনুমানিক মূল্য ৩৫,০০,০০০/(পঁয়ত্রিশ লক্ষ) টাকা
৭) শেয়ার মার্কেটে রয়েছে বিপুল অর্থের বিনিয়োগ। যাহার আনুমানিক মূল্য ২,০০,০০,০০০/- (দুই কোটি) টাকা।
৮) নিজ স্ত্রীর নামে রয়েছে প্রায় ১০০ (একশত ভড়ি) সোনার গহনা, যাহার আনুমানিক মূল্য ১,০০,০০,০০০/-(এক কোটি) টাকা
১০ম গ্রেডে (২য় শ্রেণী) চাকুরীতে যোগদানকারী একজন সরকারী কর্মকর্তার প্রায় ১৬,৮৫,০০,০০০/-(ষোল কোটি পঁচাশি লক্ষ) টাকার সম্পদ অর্জন আলাদিনের চেরাগ এর সম্পদ অর্জনকেও হার মানিয়েছে। তাঁর এই বিপুল সম্পদ অর্জনের বিষয়ে একাধিক বার অভিযোগে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলেও ক্ষমতার দাপটে সে সকল অপকর্মের ডাকতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদেরকে নাজেহাল করেন। অভিযোগ রয়েছে প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও দুর্নীতি দমন কমিশনকে শক্তিশালী সিন্ডিকেটটি ম্যানেজ করে চলেন। দমন কমিশনে এ বিষয়ে একাধিকবার অভিযোগ দায়ের হলেও আপন বড় ভাই ঝিনাইদহ যুবলীগের প্রভাবশালী নেতা ও সাবেক ফ্যাসিষ্ট সরকারের অবৈধ প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সহকারী সচিব-২ জনাব গাজী হাফিজুর রহমান লিকুর প্রভাব খাটিয়ে গায়েব করে ফেলেন। সমস্ত ফাইল ও দুর্নীতির নথি পত্র। দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে এই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তার বিপুল পরিমান সম্পদ অর্জনের বিষয়ে অনুসন্ধান পূর্বক প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়েছে। আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধবিষয়ঃ জনাব জালাল আহমেদ, সাবেক সহকারী প্রকৌশলী, বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর এর জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পত্তি অর্জনের বিষয়ে তদন্ত প্রসঙ্গে।
নিবেদন এই যে, জনাব জালাল আহমেদ, পিতা: মোঃ আব্দুল খালেক, মাতা মোছাঃ হোসনের আরা বেগম, এনএইডি নাং-১৯৯১৪৭১৫১২৪০০০০০৯, টিআইএন নাং-৫২১৩৩৯৪৩১৬২৭ সাবেক সহকারী প্রকৌশলী, বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে দীর্ঘ ০৬ বছর প্রেষণে কর্মরত ছিলেন। অতিসম্প্রতি দুর্ণীতির অভিযোগে ত্রাণ মন্ত্রনালয় এর ০৫ মে ২০১৫ তারিখের ৫১,০১,০০০০,৪২০,১৯,০০১,২৩,৫০ স্মারকে তাকে যশোর জেলার ঝিকরগাছা উপজেলায় বদলী করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে ০৮ মে ২০২৫ খ্রি. তারিখে প্রকল্প অফিস হতে তাকে অবমুক্ত করা হলে অসৎ উদ্দেশ্যে একই তারিখে মিথ্যা অসুস্থতা দেখিয়ে ছুটির আবেদন জমা দিয়েছেন। জুন মাসে প্রকল্পের অর্থ ছাড় করে অঢেল অর্থ উপার্জন ও বদলী ঠেকানোর জন্য জোড় তদবির চালিয়ে যাচ্ছেন।
জনাব জালাল আহমেদের মূলপদ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা হলেও আপন বড় ভাই ঝিনাইদহ যুবলীগের প্রভাবশালী নেতা হওয়ায় সাবেক প্রধনমন্ত্রীর একান্ত সহকারী সচিব-২ জনাব গাজী হাফিজুর রহমান লিকুর প্রভাব খাটিয়ে অধিদপ্তরে দলীয় প্রভাব বিস্তার করে বিভিন্ন প্রকল্পের টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। অধিদপ্তরে পোষ্টিং হওয়ার পর থেকে তার ভাগ্যের চাকা খুলতে শুরুকরে। দলীয় প্রভাব থাকায় অল্প দিনে গড়ে তোলেন পাহার সমান সম্পদ। ইতোপূর্বে বিভিন্ন অভিযোগ দুদুকে জমা হলেও অদৃশ্য কারণে সেগুলো গায়েব হয়ে যায়। প্রধান কার্যালয়ে কর্মকালীন সময়ে তার অর্জিত সম্পদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সম্পদ এর একটি তালিকা নিচে দেয়া হলো। যেমন:-
খিলক্ষেত লেকসিটি কনকর্ডে ০২ টি বিলাশবহুল ফ্ল্যাট (বিল্ডিং সুরভী, ফ্ল্যাট-ইবি-১)। ফ্লাট ০২টির আনুমানিক মূল। ৩.০০,০০,০০০/- (তিন কোটি) টাকা।
ঢাকার অভিজাত আবাসন উত্তরা রুপায়ন সিটিতে একটি ২২০০ স্কায়ার ফিটের আলিশান ফ্লাট। যাহার আনুমানিক মূল্য ২,৫০,০০,০০০/ (দুই কোটি পঞ্চাশ লক্ষ) টাকা
রাজউক পূর্বাচলে ০৫ কাঠা আয়তনের ০৪ নং সেক্টরের ৪০৩ নং রোডে ১৯ নম্বর প্ল্যুট। যাহার আনুমানিক মূল্য ৫,০০,০০,০০০/- (পাঁচ কোটি) টাকা। নিজের আয়কর ফাইল এ অর্থের উৎস না থাকায় বিগত ১০/০৯/২০১৩ খ্রি. তারিখের ১২২৬৬ নং হস্থান্তর দলিল মূলে তার পিতা জনাব মোঃ আব্দুল খালেকের নামে প্লটটি ক্রয় করেন। মাত্র ০৬ (ছয়) মাসের ব্যবধানে তার পিতার নিকট থেকে ২৭/০৩/২০২৪ খ্রি. তারিখের ৩২৭৬ না হেবা দলিল মূলে প্লটটির মালিকানা অর্জন দেখিয়ে নিজের আয়কর নথিতে আন্তরভূক্ত
করেন। উল্লেখ্য জালাল আহমেদের পিতা বিমান বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ৩য় শ্রেণীর কর্মচারী ছিলেন। তিনি কিভাবে ০৫ (পাঁচ) কোটি টাকা মূল্যের প্ল্যুটটি ক্রয় করেন তা সহজেই অনুমেয়।
8) রাজউক পূর্বাচলে ০৩ নং সেক্টরে ১০ কাঠা প্ল্যুট ও প প্ল্যুটের উপর নির্মিত রিসোর্ট এর আংশিক মালিকানা (রোড-১০২, প্ল্যুট নং ৬০ ও রোড-১০২/এফ, প্ল্যুট নং ০০২)। যাহার আনুমানিক মূল্য ১,৫০,০০,০০০/(এক কোটি পঞ্চাশ লক্ষ) টাকা।
৫) খুলনা বিভাগীয় শহরে অভিজাত আবাসিক এলাকায় ০৫ কাঠার প্ল্যুটটি। যাহার আনুমানিক মূল্য ১৫০,০০,০০০/- (এক কোটি পঞ্চাশ লক্ষ) টাকা।
৬) একটি প্রাইভেট গাড়ী যাহার নং ঢাকা মোট্রো-৭-২০-০৭৬৩। যাহার আনুমানিক মূল্য ৩৫,০০,০০০/(পঁয়ত্রিশ লক্ষ) টাকা
৭) শেয়ার মার্কেটে রয়েছে বিপুল অর্থের বিনিয়োগ। যাহার আনুমানিক মূল্য ২,০০,০০,০০০/- (দুই কোটি) টাকা।
৮) নিজ স্ত্রীর নামে রয়েছে প্রায় ১০০ (একশত ভড়ি) সোনার গহনা, যাহার আনুমানিক মূল্য ১,০০,০০,০০০/-(এক কোটি) টাকা
১০ম গ্রেডে (২য় শ্রেণী) চাকুরীতে যোগদানকারী একজন সরকারী কর্মকর্তার প্রায় ১৬,৮৫,০০,০০০/-(ষোল কোটি পঁচাশি লক্ষ) টাকার সম্পদ অর্জন আলাদিনের চেরাগ এর সম্পদ অর্জনকেও হার মানিয়েছে। তাঁর এই বিপুল সম্পদ অর্জনের বিষয়ে একাধিক পত্রিকার প্রতিবেদন প্রকাশিত হলেও ক্ষমতার দাপটে সে সকল সাংবাদিককে নাজেহাল করে ছেড়েছেন। দূর্নীতি দমন কমিশনে এ বিষয়ে একাধিকবার অভিযোগ দায়ের হলেও আপন বড় ভাই ঝিনাইদহ যুবলীগের প্রভাবশালী নেতা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সহকারী সচিব-২ জনাব গাজী হাফিজুর রহমান লিকুর প্রভাব খাটিয়ে গায়েব করে ফেলেন। একজন দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে এই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তার বিপুল পরিমান সম্পদ অর্জনের বিষয়ে অনুসন্ধান পূর্বক প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর প্রশাসনিক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দৃষ্টি আকর্ষন করছি।।
এই ব্যাপারে জনাব মোঃ জালাল আহমদ কে কয়েকবার মুঠোফোনে কথা বলার চেষ্টা করে।

