*গ্রাম্য পুলিশ চৌকিদারের সত্ত্বেও গ্রামে চুরি, জনগণের ক্ষোভ*
গ্রাম্য পুলিশ চৌকিদারের উপস্থিতি সত্ত্বেও প্রতিনিয়ত গ্রাম এবং ইউনিয়নগুলোতে চুরির মত ঘটনা ঘটছে, যা স্থানীয় জনগণের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে। প্রতি মাসে চাঁদা সংগ্রহ করার পরেও এই গ্রাম্য পুলিশরা তাদের তদারকি এবং দায়িত্বশীল কাজ যথাযথভাবে পালন করছে না, এমন অভিযোগ উঠেছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, চুরির মতো অপরাধ ঘটার পর গ্রাম্য পুলিশরা প্রায়ই অন্ধভাবে পার পেয়ে যায়, ফলে অপরাধীরা সহজেই逃ে যায়। অনেকেই অভিযোগ করছেন যে, বিশেষ করে ঈদ বা অন্যান্য বড় উপলক্ষ্যে বিভিন্ন গ্রামে বাড়িতে বাড়িতে চুরি সংঘটিত হচ্ছে। এই ঘটনাগুলোর জন্য স্থানীয় চৌকিদাররা কোনো কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না, এমন অভিযোগ উঠেছে।
স্থানীয় জনগণ দাবি করছেন, চুরি এবং অন্যান্য অপরাধ নিয়ন্ত্রণের জন্য গ্রাম্য পুলিশ চৌকিদারদের কার্যকরী ভূমিকা রাখতে হবে এবং তারা যেন তাদের কাজের প্রতি আরও দায়িত্বশীল হয়।
এছাড়া, জনগণ আরো বলছেন, চাঁদা আদায়ের সময় চৌকিদারদের উচিত তাদের দায়িত্ব পালনে আরো মনোযোগী হওয়া, যাতে গ্রামের নিরাপত্তা নিশ্চিত হয় এবং চুরি সহ অন্যান্য অপরাধ দমন করা যায়।
৮নং সোনাপুর ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান হান্নান সাহেব ফোন করলে তিনি জানান ধন্যপুর এই ওয়াড অনেক বড় দুই কিলোমিটার দীর্ঘ ১জন গ্রাম্য পুলিশের পক্ষে সম্ভব নয়। ৯ গ্রাম্য পুলিশের মাধ্যমে বেশ কয়েকজন পলাতক রয়েছেন। তিনি আরো বলেন চুরির ব্যাপারে আমাকে কেউ অবগত করেনি কোনো অভিযোগ দেয়নি। তবে আমি শুনেছি দুই মাস থেকে বেশ কয়েকবার চুরি হয়েছে। তিনি বলেন আপনি কি থানায় অভিযোগ করেছেন থানায় অভিযোগ করেন।।